সেনহাটী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
বিশেষ প্রতিনিধি:
সেনহাটী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী” উপলক্ষে আমার প্রিয় গুণিজন এবং দীর্ঘদিন তিনি বিদ্যালয়ের সন্মানিত পদে বহাল ছিলেন (আমি নাম বলছিনা) বিদ্যলয়ের অনেক কে উদ্দেশ্য করে ও প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা সহ বিদ্যালয়ের অনেক গুনি জনদের অব মুল্যয়ন সম্পর্কে শিক্ষনীয় কিছু কথা তার লিখুনিতে লিখেছেন। এখানে তা হুবহু তুলেধরা হলো। উল্যেক্ষঃ আমার লেখায় বা এটি প্রচার করার উদেশ্য কাহারো মনে আঘাত করতে নয়। আমিও প্রাচীণ এ বিদ্যালয়টিকে অনেক ভালোবাসি তার প্রমান ও অনেক ক্ষেত্রেই রেখেছি। আগামীতেও রাখবো ইনশাআল্লাহ। তাই আবারো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন অনুরোধ করছি।
সেনহাটী মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর ১৩৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে, প্রতিষ্ঠাতা স্বর্গীয় বাবু শ্রীনাথ রায় মহাশয়ের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা আর আত্মার শান্তি কামনা করছি। উনি যেখানে আছেন ভালো রাখুন সৃষ্টি কর্তা। আমীন। আমি প্রধন শিক্ষক মহোদয়ের পুরো স্টাটাস সহ বেশ কয়েক টি কমেন্ট পড়লাম। কিন্তু অতীব ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বলতে হচ্ছে,প্রধান শিক্ষক সহ সবাই প্রতিষ্ঠাতা( বাবু শ্রীনাথ রায়) মহাশয়ের নাম উচ্চারণে ব্যার্থ হয়েছেন। আর যাঁরা (১৩৪ বছর ব্যাপী)অত্র জনপদের শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিত্ব বৃন্দ, প্রতিষ্ঠানটিকে বিভিন্ন টানাপোড়েনের ভিতর দিয়ে টেনে এনেছেন- তাদের কথা নয় বাদ-ই দিলাম। প্রধান শিক্ষক মহোদয়, স্কুলের অন্যান্য (বিগত দিনে) শুভানুধ্যায়ী বৃন্দের প্রতি সম্মান জানিয়েছেন বলে- ধন্যবাদ।
অথচ বিদ্যালয়ের মূল ভবনে(প্রশাসনিক) “প্রতিষ্ঠাতাঃ বাবু শ্রীনাথ রায়” লেখাটিও ছিল না- একসময়।
বিদ্যালয়ের সাথে ( স্বল্প সময়ের জন্য) সম্পৃক্ত হওয়ার পর, তাৎক্ষনিক ভাবে প্রতিষ্ঠাতার নামটি লেখা হয়। বর্তমানে লেখা গুলো অস্পষ্ট আর ঘুনপোকা ধরা সমাজের শিকার।
তবে, বিশেষ করে কয়েকজন শিক্ষকের মন্তব্যে প্রধান (বর্তমান) শিক্ষকের গুন কৃর্ত্তন করতে দেখা গেছে। এটা ভালো দিক।
যদিও বিগত দিনের পরিচালনা পর্ষদ সহ , বিশেষ করে (১৮৮৭, ১৯৪৭ আর ১৯৭১ সালে যাঁরা দায়িত্ব পালন করেছেন) প্রধান শিক্ষক মহোদয় বৃন্দের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে, অকৃপণ হতে পারেননি।
স্তম্ভিত চিত্তে লক্ষ্য করলাম- তাঁরা, (বর্তমান শিক্ষক মহোদয়) এই ক্ষণজন্মা কালোত্তীর্ণ ব্যাক্তিত্বের (বাবু শ্রীনাথ রায়) প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতেও ভুলে গেছেন। অভ্যাসগত বিষয় হলে বলার কিছু নেই। কিন্তু বদাভ্যাস হলে, দুঃখ জনক।
আসলে ‘মানুষ স্বভাবতই অকৃতজ্ঞ’ মহান আল্লাহ্ তালার বানী টা আজ বড্ড বেশি মনে পড়ছে।
ধন্যবাদ।
সেনহাটী মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর ১৩৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত। বিদ্যলয়ের প্রতিষ্ঠাতা স্বর্গীয় বাবু শ্রীনাথ রায় মহাশয়ের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও তার আত্মার শান্তি কামনা করে বলেন, উনি যেখানে আছেন ভালো রাখুন সৃষ্টি কর্তা। আমীন। আমি প্রধন শিক্ষক মহোদয়ের পুরো স্টাটাস সহ বেশ কয়েকটি কমেন্ট পড়লাম। কিন্তু অতীব ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বলতে হচ্ছে, প্রধান শিক্ষক সহ সবাই প্রতিষ্ঠাতা (বাবু শ্রীনাথ রায়) মহাশয়ের নাম উচ্চারণে ব্যার্থ হয়েছেন।
আর যাঁরা (১৩৪ বছর ব্যাপী) অত্র জনপদের শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিত্ব বৃন্দ, প্রতিষ্ঠানটিকে বিভিন্ন টানাপোড়েনের ভিতর দিয়ে টেনে এনেছেন- তাদের কথা নয় বাদ-ই দিলাম। প্রধান শিক্ষক মহোদয়, স্কুলের অন্যান্য (বিগত দিনে) শুভানুধ্যায়ী বৃন্দের প্রতি সম্মান জানিয়েছেন বলে- ধন্যবাদ।
অথচ বিদ্যালয়ের মূল ভবনে (প্রশাসনিক) “প্রতিষ্ঠাতাঃ বাবু শ্রীনাথ রায়” লেখাটিও ছিল না- একসময়।
বিদ্যালয়ের সাথে (স্বল্প সময়ের জন্য) সম্পৃক্ত হওয়ার পর, তাৎক্ষনিক ভাবে প্রতিষ্ঠাতার নামটি লেখা হয়। বর্তমানে লেখা গুলো অস্পষ্ট আর ঘুনপোকা ধরা সমাজের শিকার। তবে,বিশেষ করে কয়েকজন শিক্ষকের মন্তব্যে প্রধান (বর্তমান) শিক্ষকের গুন কৃর্ত্তন করতে দেখা গেছে। এটা ভালো দিক।
যদিও বিগত দিনের পরিচালনা পর্ষদ সহ , বিশেষ করে (১৮৮৭, ১৯৪৭ আর ১৯৭১ সালে যাঁরা দায়িত্ব পালন করেছেন) প্রধান শিক্ষক মহোদয় বৃন্দের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাতে, অকৃপণ হতে পারেননি।
স্তম্ভিত চিত্তে লক্ষ্য করলাম- তাঁরা, (বর্তমান শিক্ষক মহোদয়) এই ক্ষণজন্মা কালোত্তীর্ণ ব্যাক্তিত্বের (বাবু শ্রীনাথ রায়) প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতেও ভুলে গেছেন। অভ্যাসগত বিষয় হলে বলার কিছু নেই। কিন্তু বদাভ্যাস হলে, দুঃখ জনক। আসলে ‘মানুষ স্বভাবতই অকৃতজ্ঞ’ মহান আল্লাহ্ তালার বানী টা আজ বড্ড বেশি মনে পড়ছে।