কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করলেন যুগ্ন সচিব (উন্নয়ন) সাইফুল্লাহিল আজম
কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি :
কোটচাঁদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ১০০ শষ্যায় উন্নিত করনের কাজ পরিদর্শন করলেন যুগ্ন সচিব(উন্নয়ন) সাইফুল্লাহিল আজম। শনিবার তিনি এ কাজের অগ্রগতি দেখেন ও খোজখবর নেন।
কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: আব্দুর রশিদ জানান, গেল বছর কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ১০০ শয্যায় উন্নিত করনের কাজ শুরু হয়। শনিবার এ কাজের অগ্রগতি দেখতে আসেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ন সচিব (উন্নয়ন) মোঃ সাইফুল্লাহিল আজম। তিনি এ সময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নবনির্মিত ভবনের কাজ ঘুরে ঘুরে দেখেন। এছাড়া তিনি কমপ্লেক্স চত্বরে একটি নারকেল গাছের চারা রোপন করেন। এর আগে সচিবকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনস্যালটেন্ট গাইনি আয়েশা আক্তার, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফারুক হোসেন,মেডিকেল অফিসার ডাঃ নির্ঝর সাহা, ডাঃ সুব্রত কুমার বিশ্বাস,ডাঃ রমিজ উদ্দিন তপু। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সেকমো,নার্স সহ কর্মকর্তা-কর্মচারি বৃন্দ। #
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের বাসায় চুরির ঘটনার অবসান
কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি :
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের বাসার চুরির ঘটনার অবসান ঘটেছে। বিষয়টি ছিল ভুল বোঝাবুঝির দাবি চেয়ারম্যান সাদিয়া আক্তার পিংকি।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাদিয়া আক্তার পিংকি জানান, আমি কেনার জন্য কিছু টাকা রাখছিল আলমারিতে। এছাড়া ওই আলমারিতে ছিল আমার কিছু গহনা। যা আমার কাছের মেয়ে সরিয়ে রাখছিল। শনিবার এ ঘটনার সময় আমি পরিষদে ছিলাম। বাড়ি ফিরে দেখি আলমারি ওলট-পালট করা। বিষয়টি কাজের মেয়ে হীরার কাছে জানতে চাইলে,সে আমাকে একটা গল্প শোনায়। এরপর আমি ভেঙ্গে পড়ি। এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করেছিলাম। ওই মেয়ে ভয়ে আমাকে পরে কিছু বলতে পারিনি। এরপর পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসা করলে ঘটনা খুলে বলে। এরপর পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দিতে বলে। তবে আমি মামলা করি নাই। কারন ওই মেয়েটিকে আমি ছোট বেলা পালন করছি। ছোট একটা ভুল করেছে। এর জন্য ক্ষমা করে দিয়েছি। এদিকে এ চুরি ঘটনা ঘটনার পর বিভিন্ন মহল ও নেট দুনিয়ায় ঝড় উঠে আলোচনার। শনিবার সারাদিন ঘটনাটি ছিল কোটচাঁদপুরের মানুষের মুখে মুখে। দিনে দুপুরে বাসা বাড়িতে চুরির ঘটনা নিয়ে মানুষ সমালোচনাও করেন পুলিশের। এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মঈন উদ্দিন জানান,এ ঘটনার রহস্যা উদঘাটন হয়ে গেছে। ওই চুরি ভাইস চেয়ারম্যানের বাড়ির কাজের মেয়ে হীরা করেছিল। সে সরিয়ে রেখে গল্প বানাচ্ছিল। জিজ্ঞাসাবাদ করায় সে সব বলে দিয়েছে। মালামালও উদ্ধার করা হয়েছে। চেয়ারম্যানকে মামলা দিতে বলেছিলাম। তিনি মামলা না করে জিম্মায় নিয়ে গেছে।